সাউন্ড বক্সে পাইলটের কণ্ঠস্বর
বিমানে ভ্রমণের সময় সাউন্ড বক্সে হঠাৎই শোনা গেল পাইলটের কণ্ঠস্বর। ‘সম্মানিত যাত্রীসাধারণ। শুভ সকাল। আপনাদের ভ্রমণে বিঘ্ন ঘটানোর জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি। আপনাদের অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে আমাদের বিমানে কিছু সমস্যা দেখা দিয়েছে। ওপরের দিকে তাকালেই আপনারা দেখবেন, বিমানের দেয়ালে ফাটল ধরেছে। ডান দিকের জানালায় তাকালেই দেখবেন, বিমানের ডানায় আগুন ধরেছে। বাম দিকের জানালায় তাকালেই দেখবেন, বিমান একটা পাহাড়ের সঙ্গে ধাক্কা খেল বলে। আরও জানাচ্ছি যে এটা একটি রেকর্ড করা ম্যাসেজ। নিচের দিকে তাকালেই আপনারা প্যারাসুটে অবস্থানরত আমাকে দেখতে পাবেন!’
মনোরোগ বিশেষজ্ঞ
এক লোক মনোরোগ বিশেষজ্ঞের চেম্বারে ঢুকে সোজা টেবিলের নিচে ঢুকে গেল। মনোরোগ বিশেষজ্ঞ তখনই কিছু না বলে খুব আস্তে ধীরে প্রায় ঘণ্টা দুয়েক ধরে তাকে বোঝাল, তার মনোরোগ যাচাই করল। অবশেষে লোকটা বের হয়ে এলে তাকে ফি দিতে বলল বিশেষজ্ঞ।
লোকটা তো ফি দিলই না, বরং রেগে গিয়ে বলে উঠল, ‘কিসের ফি? উল্টো আপনি আমার বিল দেন। আমি কাঠমিস্ত্রি। আপনার টেবিল ঠিক করতে এসেছিলাম।’
গুলিস্তানের পকেটমার
গুলিস্তানের পকেটমারদের সুনাম শুনে এক লোক গুলিস্তানে এল ব্যাপারটা দেখার জন্য। সে বুক পকেটে একটা একশ টাকার নোট নিয়ে সারা গুলিস্তানে ঘুরে বেড়াতে লাগল। সারা দিন কেটে গেল কিন্তু কোনো খবর নেই। পকেটের টাকা পকেটেই পড়ে রইল। সন্ধ্যায় একটা পান দোকান থেকে পান কিনতে কিনতে দোকানদারকে বলল, কই গুলিস্তানের পকেটমাররা নাকি দেশের সেরা কিন্তু তার তো কোনো পরিচয় পেলাম না। একটু দূরে দাঁড়ানো এক ছেলে তখন বলল, জাল নোট নিয়ে ঘুরে বেড়ালে কে আপনার পকেট মারবে?
লোকটা তো ফি দিলই না, বরং রেগে গিয়ে বলে উঠল, ‘কিসের ফি? উল্টো আপনি আমার বিল দেন। আমি কাঠমিস্ত্রি। আপনার টেবিল ঠিক করতে এসেছিলাম।’
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন